জানতে চাইলে কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রবিউল হাসান ও হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামিউল আমিন বলেন, এটি নতুন অভিজ্ঞতা সৃষ্টি হবে। পরিকল্পনাগুলো বই আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে জেলা প্রশাসক কর্তৃক অনুমোদন হয়েছে।
তাঁরা আরও বলেন,আমরাও চুক্তি সম্মাদন করেছি। এসব কর্মকান্ড এক বছর পর মুল্যায়নের ভিত্তিতে আমাদের পারফরম্যান্স রিপোর্ট তৈরি হবে।
আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন দোলন ও লালমনিরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায় বলেন, ‘কাজের যেমন গতি বাড়বে তেমনি জবাব দিহিতাও নিশ্চিত হবে বলে আমরা মনে করি এই বাৎসরিক কর্মসম্পাদন চুক্তি। বাৎসরিক কর্ম সম্পাদন চুক্তিপত্র আমাদের জন্য নতুন হলেও পরবর্তী কর্মজীবনের জন্য কর্মপরিকল্পনায় অভিজ্ঞতা তৈরি হবে। আমরা সমৃদ্ধ হবো।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বেগম কামরুন নাহার বলেন, এই জেলায় নতুন যোগদান করেছি। এরপরও আশা করি আমি চুক্তিপত্র অনুযায়ী সকল কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারবো। এতে আপনাদের সবার সহযোগিতা চাই।
লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক আবু জাফর বলেন, ‘উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের বাৎসরিক পারফরম্যান্স নির্ণয়ের জন্য এই কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর করা হলো।
আগামী এক বছরে তারা কী কী কাজ করতে চান এবং বাস্তবায়ন করবেন তা উল্লেখ করে নিজ নিজ পক্ষে স্বাক্ষর করেন।এতে আমিও স্বাক্ষর করেছি। এক বছর পর তাদের সম্পাদিত চুক্তিমতে কর্মকান্ডের মুল্যায়ন করা হবে। সেটাই হবে তাদের ব্যক্তিগত সাফল্যের মাপকাঠি। এটি মন্ত্রী পরিষদ সচিব মহোদয়ের নির্দেশনার আলোকে করা হয়েছে।
এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) রফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ রাশেদুজ্জামান প্রধান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট(এডিএম) টিএমএ মমিন, নেজারত ডেপুটি কালেক্টর(এনডিসি) টিএম রাহসিন কবীর, সহকারী কমিশনার শাম্মী কায়সার সহ অন্যান্য কর্মকর্তা বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় জেলার সংবাদকর্মীদের সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনার কথা জানানো হয়।