নির্যাতনে একপর্যায়ে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে যান তারা। বুধবার রাত ৮ টায় হাসপাতালে এসে পিতা-মাতাকে মারপিট করে তাদের ছেলে আলম উল্লা ও তার লোকজন।
গত ১৮ জানুয়ারি বাধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে জেলা সদর আধুনিক হাসপাতালে ভর্তি হন সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামে মৃত কালা মিয়ার ছেলে হাজি হাসান আলী (৮০)। এরপর তিনি হাসপাতালে ভর্তি থাকায় তার স্ত্রী সালেহা বেগম (৬০) অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে দুজনই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকেন।
তাদের ছেলে আলম উল্লা (৪০) তার নামে সম্পত্তি লিখে দেয়ার জন্য হাসপাতালে এসে বারবার আলম উল্লা ও তার লোকজন হাসপাতালে এসে অসুস্থ মা-বাবাকে চাপ দিতে থাকে। এতে তিনি সুস্থ হয়ে আলম উল্লাসহ অন্যান্য ভাই-বোনকে সমানভাবে ভাগ করে দিবেন বলে পরামর্শ দেন। তবে বিষয়টি মানতে নারাজ ছেলে আলম উল্লাহ। সে সকল সম্পত্তি তাকে লিখে দিতে হবে তার পিতাকে চাপ প্রয়োগ করে। এতে তার পিতা রাজি না হলে মা-বাবাকে মারপিট শুরু করে।