ইমাম হোসেন জীবন চট্টগ্রামঃ
ফিলিপিন্স আর রাশিয়ায় কর্তৃত্ববাদী শাসনকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে শাসকের রোষের মুখে পড়া দুই সাংবাদিক শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়ায় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন!অকৃত্রিম ভালবাসা আর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। শুভকামনা রইল নিরন্তর পথচলায়।
গণমাধ্যমে স্বাধীনতায় উপর আজ আঘাতের আঘাতে গভীর ক্ষত চিহ্ন। অপ্রত্যাশিত অপ্রীতি ঘটনা ঘটেছে প্রতি মুহূর্তে মুহূর্তে নিগৃহীত নিপাতিত বহুভাবে।সাংবাদিকদের স্ব অবস্থান আজ প্রাশ্নবিদ্ধ।
বাংলাদেশে সাংবাদিকদের নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার মুহুর্তে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ২সাংবাদিক নোবেল পুরুস্কার অর্জন করায় বাংলাদেশের সাংবাদিক নির্যাতনকারীদের জন্য অশনি সংকেত ও সতর্ক বার্তা বলে মনে করি।
সাংবাদিকদের আলোকিত পথে তরুণ প্রজন্মের জন্য ভবিষ্যত যেন অন্ধকার অজানা অচেনা অনুভূতিহীন হয়ে পড়ছে। সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় সবাইকে একযোগে কাজ করার আহবান জানাই।
উল্লেখ্য, নরওয়ের নোবেল ইন্সটিটিউট ৮অক্টোবর ২০২১সালের শুক্রবার অসলোতে এক সংবাদ সম্মেলনে ১০২তম নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ফিলিপিন্সের মারিয়া রেসা এবং রাশিয়ার দিমিত্রি মুরাতভের নাম ঘোষণা করেন।
“বিশ্বে গণতন্ত্র আর সংবাদপত্রের স্বাধীনতা যখন ক্রমেই হুমকির মুখে পড়ছে। তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে যারা এই আদর্শের জন্য লড়াই করে চলেছেন,সেই সকল সাংবাদিকের প্রতিনিধিত্ব করছেন মারিয়া রেসা ও দিমিত্রি মুরাতভ।”
নোবেল কমিটির প্রধান বেরিট রেইস-অ্যান্ডারসেন বলেন, গণতন্ত্র আর টেকসই শান্তির অন্যতম পূর্বশর্ত মত প্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে লড়াইয়ে ‘সাহসী’ ভূমিকার জন্য এ পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে তাদের।
যা কিনা সারা বিশ্বে সাংবাদিকদের জন্য শুভবার্তা।এবং সাংবাদিকতায় সূর্যসন্তান তৈরিতে উৎসাহিত ও সহায়তা করবে। যা কিনা উজ্জ্বল নক্ষত্রের দৃষ্টান্ত হিসেবে চীরস্বরণীয় হয়ে থাকবে স্মৃতিতে অম্লান হয়ে।