1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামাঞ্চলের চিরচেনা কাশবন
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৯:০১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
স্বাধীনতাবিরোধীরা সুযোগ পেলেই ছোবল মারতে চায়: রাষ্ট্রপতি অবশেষে রাজধানিতে  দেখা মিলল  বৃষ্টির যে কারণে যৌনতার প্রতি আগ্রহ কমে যায় টেকনাফ সীমান্তে  ভেসে আসছে মর্টার শেল ও ভারি গোলার বিকট শব্দ,  দেখা যাচ্ছে  আগুনের কুণ্ডলী বৈদেশিক ঋণনির্ভর প্রকল্প বাস্তবায়নে বাড়তি পরিশ্রমের  নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর  সিনিয়র সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি পেলেন মুহাম্মদ জাফর আরিফ চৌধুরী লক্ষ্মীপুরে বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ বরুড়ায় বই ও কসমেটিক বিক্রেতাকে হত্যার দায়ে স্ত্রীর মৃত্যুদণ্ড,  স্বামী’র কারাদণ্ড বদলগাছীতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত কাঠ মিস্ত্রিকে সহায়তা দিলেন সংসদ সদস্য সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী দেবীদ্বারে আনোয়ারাকে শ্বাসরুদ্ধ করে হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামাঞ্চলের চিরচেনা কাশবন

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৯ অক্টোবর, ২০২০, ১০.১২ পিএম
  • ৩৬৪ বার পঠিত

ফিরোজ,বাউফল প্রতিনিধি:
কালের পরিক্রমা ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় পটুয়াখালীর বাউফলের মানচিত্র থেকে হারাতে বসেছে সাদা কাশফুল। সেই চিরচেনা দৃশ্য আর দেখা যায় না। কয়েক জায়গায় থাকলেও তার রক্ষনাবেক্ষন তেমন করা হয় না।
কাশবনের তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে সাহিত্যিকের মতো প্রবীনদের মুখ থেকে জানাগেছে, প্রকৃতিতে শরৎ মানেই নদীর তীরে কাশফুলের সাদা রং এর হাসি। শরৎ মানেই কাশফুল, এজন্যই শরৎকে বলা হয় ‘ঋতুর রানী’। ঋতু অনুযায়ী ভাদ্র-অশ্বিন মাস জুড়ে শরৎকাল। হিন্দু সম্প্রদায়ের ঘরে ঘরে দিন গোনা শুরু হলো এই শরৎতে, কৈলাশ ছেড়ে দুর্গতিনাশিনী দেবী দুর্গা আসবেন তাদের গৃহে। নদীর পাড়ে কাঁশফুলের জেগে ওঠার আভাস দেখেই বাতাসে রটে গেছে শরৎ এসেছে, পূজা আসছে। শরৎকাল এলেই চরাঞ্চলসহ গ্রাম-বাংলার ঝোপ-ঝাড়, রাস্তা-ঘাট ও নদীর দুই ধারসহ আনাচে-কানাচে দেখা মেলে কাশফুলের।
বাউফল উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন উপসহকারি উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আনছার উদ্দিন মোল্লা বলেন, বর্তমানে গ্রামবাংলার নদ-নদীর ধার, ঝোপ ঝাড়, জঙ্গল, পুকুর, খাল-বিল,আবাদি জমির আইলে (সীমানা) শরৎকালের সেই চিরচেনা দৃশ্য আর দেখা যায় না। কালের আবর্তে পরিবেশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে কাশবন। বর্তমানে গ্রাম-বাংলায় বিচ্ছিন্নভাবে থাকা যে কয়েকটি কাশবন চোখে পড়লেও সেগুলোও হারিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত।
বাউফল সরকারি কলেজের সাবেক প্রানীবিদ্যা বিভাগের প্রভাষক শিখা ব্যানার্জী বলেন, কাশবন চাষে তেমন পরিচর্যার প্রয়োজন হয় না। নিজে থেকে অথবা বীজ ছিটিয়ে দিলেই কাশবনের সৃষ্টি হয়ে থাকে। কাশবন গরু-মহিষের খাদ্য, গ্রামের ঝাঁটা, ঘরের ছাউনি হিসাবে ব্যবহ্রত হতো কিন্তু বর্তমানে কাশবন তেমন দেখা যায় যায় না। চরাঞ্চলসহ কয়েক জায়গায় থাকলেও তার রক্ষনাবেক্ষন তেমন করা হয় না।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews