1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
ভালুকা উথুরা রেঞ্জের বন কর্মকর্তা ও বিটকর্তাদের কৌশলগত দুর্নীতি
মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ০৩:২৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
কসবায় বিএসএফের এলোপাথাড়ি গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত! চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ৩ হাজার পিস ইয়াবা সহ আটক ১ঃ মাদক পরিবহনে নিয়োজিত মোটর সাইকল জব্দ ট্রেনঃ পৃথিবীর সবচেয়ে আন্ডাররেটেড ঘাতকের রহস্য এবং “হ্যাবিচুয়াল কনফিডেন্স” চট্টগ্রামে ১৪ পিছ বিদেশী স্বর্নের বার সহ আটক ১ সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ছেড়ে দিয়েছে আদালত আওয়ামীলিগের সময়ে আওয়ামীলিগের নেতা , বিএনপির সময়ে বিএনপির নেতা সেজে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা ! নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে এলজিইডি কুমিল্লার মতবিনিময় কলেজ ছাত্র আব্দুল আলীম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ! সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে।

ভালুকা উথুরা রেঞ্জের বন কর্মকর্তা ও বিটকর্তাদের কৌশলগত দুর্নীতি

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০, ১২.৫৯ পিএম
  • ৩৫৬ বার পঠিত
ইসমাইল হোসেন ময়মনসিংহ প্রতিনিধি:
ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলা  উথুরা বন বিভাগের রেঞ্জ  কর্মকর্তা নূর মোহাম্মদ কৌশলে ব্যাপক দুর্নীতি অনিয়ম করে যাচ্ছেন। উথুরা রেঞ্জের তিন টা বনবিট অফিস রয়েছে।এ সব বিট ১। উথুরা সদর,২। আঙ্গাগাড়া,৩। এনায়েত পুর। চিহ্নিত বন বিটের রেঞ্জ কর্মকর্তা হলেন নুর মোহাম্মদ। উল্লেখিত বন বিট এলাকা সরকারী বন সম্পদ সুকৌশলে ব্যক্তিগত ভাবে লাভবান হয়ে মারাত্মক ক্ষতি করে যাচ্ছে বন  কর্মকর্তা,কর্মচারীগন মিল মিশে বন রক্ষার নাম করে । তারা বন রক্ষার নাম করে এলাকার দালাল ও চোরাই কাঠব্যবসায়ীদের  সঙ্গে মিলেমিশে সরকারী বন সম্পদ,ধবংস করে চলছে অবৈধ,পন্থায়।  উথুরা  বন বিভাগের এলাকায় আনুমানিক ১৫-২০ করাত কল বিদ্যমান রয়েছে।   এ সকল করাত কল গুলোর মধ্যে অধিকাংশ  লাইসেন্স কিংবা  বন ও  পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নাই। আর এ  করাত কল গুলোত প্রতি দিন অসংখ্য বন বিভাগের মুল্যবান কাঠ চিড়াই হয়ে থাকে। তার মধ্যে বৈধর,সংখ্যার চেয়ে-অবৈধর বেশী। অবৈধ গজারী, আকাশি, বন কড়ৈ শিল কড়ৈ মেহগুনি,সেগুন,সহ নানান প্রজাতির গাছ বৈধ হয় টাকার বিনিময়। এ ভাবেই বন  ধবংস হয় স্থানীয়  বিভাগের অনিয়ম দুর্নীতির জন্য।  উথুরা রেজ্ঞের আওতায় সদর বিটের অধিন গজারি কাঠ চিড়াই করে নৌকা তৈরী করে বিক্রয় করে যাচ্ছে।সে সব গজারি কাঠের কোন  প্রকার অনুমোদন নাই। গজারি গাছ  মালিকানা হলেও নিয়ম মত সরকারী অনুমোদন প্রয়োজন  । কিন্তু এখানে অনুমোদন হলো সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তা ম্যানেজ-তাই অনুমোদন ছড়াই চলছে তো চলছে। বন বিভাগের কর্মকর্তা সুকৌশলে  রাষ্ট্রীয় সম্পদ ক্ষতি করে ব্যক্তিগত ভাবে লাভবান হচ্ছে,যা.কি না ধরা ছৌঁয়ার বাইরে থাকেন তারা। রক্ষক যদি ভক্ষক সেজে কাজ করে তা হলে সেই খানে সত্য কথার মুল্য কি? আঙ্গারগাড়া বন বিটের অধীন কাতলামারী গ্রাম আ: হালিম উদ্দিন শিকদার পিতা মৃত ছাবেদ আলী শিকদার বনধবংসের মাধ্যমে ভূমিতে সম্প্রতিতে বাড়ী ঘর করেছে। হালিম এর বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট বন বিভাগ কোন প্রকার মামলা করেছে বলে মনে হয় না।  এ সকল ঘটনা  দেখার কি বন বিভাগের উর্ধ্বতন মহলে কেউ নেই

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews