1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনের কাজ ২০২২ সালে শেষ হবে: সেতুমন্ত্রী
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫, ০৯:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
চট্টগ্রামে ১৪ পিছ বিদেশী স্বর্নের বার সহ আটক ১ সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে ছেড়ে দিয়েছে আদালত আওয়ামীলিগের সময়ে আওয়ামীলিগের নেতা , বিএনপির সময়ে বিএনপির নেতা সেজে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা ! নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে এলজিইডি কুমিল্লার মতবিনিময় কলেজ ছাত্র আব্দুল আলীম হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ! সাভারে বিরুলিয়ায় নিহত নারী ছিলেন অন্তঃসত্ত্বা : স্বামী গ্রেফতার । ফেসবুকে মানহানিকর লেখা প্রচারের অভিযোগ এনে এক কোটি টাকার মানহানি এবং হত্যা চেষ্টার মামলা দায়ের করা হয়েছে। কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাজমুল হাসানের বিরুদ্ধে অভিযোগ সংবাদ সম্মেলন এক নারী। চোর সদস্যকে পুলিশে দেয়ায় কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার মাধবপুর ইউপি সদস্যের বাড়িতে পালতক চোরদের হামলা ও মারধর, সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে গুরুতর আহত এক সাংবাদিক। জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২৮ এপ্রিল 

যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনের কাজ ২০২২ সালে শেষ হবে: সেতুমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১, ১১.৫৮ পিএম
  • ২৩৯ বার পঠিত

তৌহিদ আহাম্মেদ রেজাঃ

যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনের কাজ ২০২২ সালে শেষ হবে: সেতুমন্ত্রী

যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের কাজ ২০২২ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের অগ্রগতি এখনো পর্যন্ত ৬০ ভাগ হয়েছে। এ রাস্তার দৈর্ঘ্য হচ্ছে পাঁচ কিলোমিটার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে রাস্তার দুই পাশে সার্ভিস লেনও করা হচ্ছে। এ প্রকল্পে আরো ১১টি আন্ডারপাস ও ২৬ মিটার দীর্ঘ একটি সেতু নির্মাণ করা হচ্ছে। এছাড়া একটি ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। ২০২২ সালের মধ্যে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে।

বুধবার যাত্রাবাড়ী-ডেমরা মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এক বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগ নয় বিএনপি পালানোর রাজনীতি করে। বিএনপির পলায়নপর রাজনীতি গণতন্ত্রের জন্য হুমকি। নির্বাচনকে ভয় পায় বলেই বিএনপি প্রকাশ্য নির্বাচনে অংশ নেয় না। নির্বাচন নিয়ে বিএনপির নীতি একটি আত্মঘাতী নীতি, যা কর্মী-সমর্থক ও ভোটারদের সঙ্গে প্রবঞ্চনা ছাড়া আর কিছুই নয়। এ হঠকারিতার মাশুল তারা এখন দিচ্ছে, ভবিষ্যতেও দিতে হবে।

বিএনপির মহাসচিবকে অতীতের কথা স্মরণ করার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০০৮ সালে বিএনপি বলেছিল, আওয়ামী লীগ ৩০ আসনও পাবে না। পরে দেখা গেল বিএনপি অনেক কষ্টে ৩০ আসনে পাস করতে পেরেছে। এখনও বলছে, আওয়ামী লীগ না-কি ৩০ আসনও পাবে না। বিএনপির পক্ষ থেকে এ সংখ্যাতত্ত্বের হিসাব হাস্যকর। সংখ্যাতত্ত্বের রাজনীতিতে আমরা বিশ্বাসী নই।

তিনি আরো বলেন, ব্যালটের মাধ্যমেই জনগণ নেতৃত্ব নির্বাচন করবে। জনরায় যা-ই আসুক, তা মেনে নেয়ার সৎ সাহস শেখ হাসিনার আছে। কিন্তু নিজেদের আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার দিবাস্বপ্ন যারা দেখেন, তারা কেন নির্বাচনকে ভয় পান? কেন নির্বাচনের দিন দুপুরে ভোটকেন্দ্র থেকে পালিয়ে যান? এ পলায়নপরতার রাজনীতি যারা করেন, মুখোশের আড়ালে তারাই গণতন্ত্রের শত্রু। তারাই ভোটার, ভোটাধিকার ও উন্নয়নের শত্রু।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews