1. admin@surjodoy.com : Main : Admin Main
  2. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  3. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
জমির দালাল, চা বিক্রেতাও এখন সাংবাদিক
রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
রমজানে কোনো পণ্যের সংকট থাকবে না,রাজশাহীতে ভোক্তার ডিজি লোহাগড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মানববন্ধন মিরপুরে চাদার টাকা না দেওয়ায় মারধর থানায় ও সেনা ক্যাম্পে অভিযোগ ঢাকা মহানগর পশ্চিম ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে সকল ইউনিটের মিছিল উলিপুরে যুবদল নেতার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বি,এন,পির দুই গ্রুপের সহিংস সংঘর্ষ   আমাদের সব শেষ হয়ে গেছে -আসিফ মাহমুদ সজিব ভূইয়া উলিপুরে ছাত্রলীগ নেতা সিদ্দিকুর গ্রেফতার পাইকগাছার রাড়ুলীর বেড়িবাঁধ দ্রুত সংস্কার, খাল খনন ও সুইচগেট নির্মাণের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান চট্টগ্রাম নগরীতে অনুষ্ঠিত হলো নবজাগরণের স্বাক্ষর কর্মশালা উলিপুরে জাঁকজমক পূর্ণ ভাবে খ্রীস্টধর্মালম্বীদের বড়দিন উৎসব পালন

জমির দালাল, চা বিক্রেতাও এখন সাংবাদিক

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০, ১২.৫০ পিএম
  • ৫০১ বার পঠিত

সজিব খান :

ঢাকা থেকে নামে-বেনামে কতোগুলা পত্রিকা বের হয় রাতে ফকিরাপুলে গেলেই তা দেখা যায়। ঢাকা থেকে প্রকাশিত দৈনিক পত্রিকার সংখ্যা ৫০২টি। ডিএফপির তালিকাভুক্ত পত্রিকা দু’শর বেশি। এর মধ্যে কয়টা পত্রিকা আমরা চিনি বলেন তো ?

হাতেগুনা যে কয়টা পত্রিকা বাজারে আসে সেগুলোই চিনি। তাহলে বাকি পত্রিকাগুলা কোথায় যায়, কখন ছাপায় বলতে পারেন? অনেকে একাই দুই-চারটা দৈনিক পত্রিকার মালিক। কিন্তু কোনোটাই ঠিকমতো ছাপায় না। কেউ দৈনিক পত্রিকার ডিক্লারেশন নিয়ে মাসে একবার বা দুইবার বের করে।আবার কেউ বছরে কয়েকবার মাত্র ছাপায়। বিজ্ঞাপন আছে তো পত্রিকা ছাপে, বিজ্ঞাপন নাই তো ছাপা বন্ধ। সে যাগগে।এসব পত্রিকার বেশিরভাগ কিভাবে বের হয় জানেন তো? এমনও পত্রিকা আছে যাদের কোনো অফিস নেই।

একসময় ছিলো হয়তো বা সিস্টেম করে বন্ধুবান্ধব বা পরিচিত লোকের অফিসের ঠিকানা ব্যবহার করে ডিক্লারেশন নিয়ে নিছে। এখন বাসাতেই অফিস। আর কিছু অফিসে এমনও দেখা যায় যে, পিয়ন আর সম্পাদক ছাড়া কোনো কর্মী নাই। আর প্রতিবেদকের কথা না হয় নাই বললাম। প্রতিবেদক থাকলেও নিউজ পাঠানোর চেয়ে বিজ্ঞাপন কালেকশন করেই তাদের মূল দায়িত্ব। আর প্রতিবেদক লাগবেই বা কেন? ফকিরাপুল থেকে শুধুমাত্র মাস্টহেড চেঞ্জ করে রেডিমেট পত্রিকা বের করা যায়। সারা মাস কন্টাক্টচুয়্যাল পত্রিকা বের হয়। রাতে পত্রিকায় কি নিউজ ছাপা হয় সম্পাদক নিজেই জানে পরদিন সকালে।

এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া না হলে ছাপা পত্রিকায় যে অর্থনৈতিক সংকট তা পুরোপুরো কখনোই লাঘব হবে না। এসব পত্রিকাগুলোই ২০-২৫% কিছু ক্ষেত্রে ৫০% ও কমিশন দিয়ে সরকারি বিজ্ঞাপনের একটা বড় অংশ দখল করে নেয়। সার্কুলেশন যাই হোক না কেন, অল্প কিছু সংখ্যক পত্রিকা ছেপে শুধুমাত্র বিজ্ঞাপন দাতার কাছে পৌঁছে দেয় হয়। আর নামে বেনামে পত্রিকা খুলে আইডিকার্ড বিক্রির ব্যবসা তো আছেই। জমির দালাল থেকে শুরু করে চা বিক্রেতাও এখন সাংবাদিক।

এসবের প্রভাব দেশের গণমাধ্যমে কতোটা পড়ছে আঁচ করতে পারেন। আর কতোদিন এসব দেখতে হবে ?

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews