1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
দুপচাচিয়া তালোড়া পলিপাড়া ভূমিদস্যুদের হাতে নাগর নদী এখন নীল দরিয়া!
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৪৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
*ঝিনাইদহে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে স্যালাইন ও ঠান্ডা খাবার পানীয় বিতরণ* বাকেরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বাদশার ব্যাপক গণসংযোগ। সাভার উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ভিজিডি কাড না দেওয়ায় সৈয়দপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও পথসভা নৈতীক স্খলন ও সিমাহীন আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারনের দাবীতে \ সংবাদ সম্মেলন টেলিভিশন ক্যামেরা র্জানালিস্ট অ্যাসোসয়িশেন (টিসিএ) নেতৃত্বে   সোহলে ও জুয়েল কলাতিয়া বাজারের যানজট ও ফুটপাত দখল মুক্ত করলেন কলাতিয়া পুলিশ ফাঁড়ি “বাংলাদেশ সূফী ফাউন্ডেশন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রমজান মাসে যাত্রা শুরু করবে” নীলফামারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নীলফামারী টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের আহবায়ক কমিটি গঠন

দুপচাচিয়া তালোড়া পলিপাড়া ভূমিদস্যুদের হাতে নাগর নদী এখন নীল দরিয়া!

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২১, ৯.৫৫ পিএম
  • ২৪৬ বার পঠিত

!শেখর চন্দ্র সরকার বগুড়া জেলা প্রতিনিধিঃ

দৈনিক সূর্যোদয় পত্রিকায় প্রকাশিত ধারাবাহিক “নাগর নদী বাঁচাও” প্রতিবেদনে আরেকটি তথ্য উঠে এসেছে ।
দুঁপচাচিয়া উপজেলার পলিপাড়া এলাকার নাগর নদী ভূমিদস্যুদের কবলে পরে যেন এখন নীল দড়িয়া হয়ে গেছে। কাহালু ও দুপচাঁচিয়া থানার মাঝামাঝি এই নদীর অংশ দীর্ঘদিন ধরে এলাকার প্রভাবশালী রফিকুল এর নিয়ন্ত্রণে রতন, নিরামুল, ফারুক এদের মাধ্যমে দীর্ঘদিন বালু ও মাটি উত্তোলন করে আসছে। যার পরিপেক্ষিতে ওই এলাকার নদীর চারপাশে থাকা জমি ভেঙ্গে দড়িয়ায় পরিণত হয়েছে।
এলাকার রাস্তাঘাট, বাড়ি-ঘর,পরিবেশ বিনষ্টের হচ্ছে।
ভুক্তভোগী পলিপাড়ার আবুল কালাম বলেন, দীর্ঘদিন দিন ধরে বালু উত্তোলনের ফলে আমার ঘড়ে ফাটল ধরেছে। আমি দিন আনি দিন খাই আমার এই ঘড় ভেঙে গেলে আমি কোথায় থাকবো কি করবো? দৈনিক সূর্যোদয় জেলা প্রতিনিধি তাদের সামনে গেলে প্রথমে একটু বিরক্তি বোধ করে যে,এ রকম অনেক সাংবাদিক এসেছে আবার চলে গেছে সস্ত্রীক
আমাদের ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে বাধ্য হয়।বলে আপনারা শুধু নয় প্রশাসন থেকেও কত লোক আসে দেখে আবার চলেও যায় কোন কাজ হয়না।

কথাগুলো বলতে বলতে আবুল কালাম বলেন এটাতো নাগর নদী নয় যেন “নীল দরিয়ায়”পরিণত হয়েছে। কখন যে বাড়ীঘরগুলো ভেঙ্গে গুড়িয়ে যাবে তা কে জানে!

আপনারা যখন এসেছেন তবে আমাদের একটু উপকার করেন। আপনাদের মাধ্যমে আমি স্থানিয় প্রশাসন সহ প্রধানমন্ত্রীকে বলতে চাই আমাদেরকে বাঁচান। আমরা বড় অসহায় দেখার কেউ নেই। নাগর নদীকে বাঁচান, অনেক অসহায় পরিবার আছে যাদের বাড়ী নদীর পাশে। এখানে আমি শুধু একা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি তা নয়, সবধরনের পেশার মানুষ’ই ভূমিদস্যুদের হাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদী তার স্বরূপ ও জীববৈচিত্র্য হারাতে বসেছে

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews