1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
পুলিশ পরিদর্শককে ফাঁসাতে অন্যের প্ররোচনায় মিথ্যা অভিযোগ
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:১৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
বাকেরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বাদশার ব্যাপক গণসংযোগ। সাভার উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ভিজিডি কাড না দেওয়ায় সৈয়দপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও পথসভা নৈতীক স্খলন ও সিমাহীন আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারনের দাবীতে \ সংবাদ সম্মেলন টেলিভিশন ক্যামেরা র্জানালিস্ট অ্যাসোসয়িশেন (টিসিএ) নেতৃত্বে   সোহলে ও জুয়েল কলাতিয়া বাজারের যানজট ও ফুটপাত দখল মুক্ত করলেন কলাতিয়া পুলিশ ফাঁড়ি “বাংলাদেশ সূফী ফাউন্ডেশন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রমজান মাসে যাত্রা শুরু করবে” নীলফামারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নীলফামারী টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের আহবায়ক কমিটি গঠন এস আই আল মামুন এর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হয়েছে – ভুক্তভোগী সজল

পুলিশ পরিদর্শককে ফাঁসাতে অন্যের প্ররোচনায় মিথ্যা অভিযোগ

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১, ৩.৫৭ পিএম
  • ১৭৩ বার পঠিত
চকরিয়া প্রতিনিধি, কক্সবাজারঃ
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সীমানা বিরোধের জেরে সৃষ্ট উভয় পক্ষের মারামারির ঘটনায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে মিমাংসায় ক্ষতিপূরণের টাকা আত্মসাতের মিথ্যা অভিযোগে এক সাহসী পুলিশ পরিদর্শককে ফাঁসাতে উঠেপড়ে লেগেছে একজন সংবাদকর্মীসহ কয়েকজন দুষ্কৃতকারী।
তৎকালীন হারবাং পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ পরিদর্শকের বিরুদ্ধে  সহকারী পুলিশ সুপার চকরিয়া সার্কেল, বরাবর আবুল বশর নামক এক ব্যাক্তি একজন সংবাদকর্মীর প্ররোচনায় না বুঝে মিথ্যা অভিযোগ করেন বলে জানা যায়। উদ্দোশ্য প্রণোদিতভাবে ঐ কথিত সংবাদকর্মী কর্তৃক দৈনিক আমার সংবাদ ও দৈনিক ইনানী পত্রিকায় মিথ্যা ও মানহানিকর সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে বলে জানান ইন্সপেক্টর মাহতাবুর রহমান।
বর্তমানে চকরিয়া মাতামুহুরী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক মাহতাবুর রহমান একজন চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি মাগুরায় পুলিশের ডিবিতে কর্মরত থাকা অবস্থায় দুই বার সাহসী পুলিশ অফিসার হিসেবে পুরষ্কৃত হন।চকরিয়া বরইতলী ইউনিয়নের পহরচাঁদা বিবিরখিল গ্রামের শফি উল্লাহর ছেলে আবুল বশর গত ৩১ মার্চ সীমানা বিরোধের জেরে তার ভাইপো আলমগীরের পরিবারের মধ্যে সৃষ্ট মারামারির ঘটনায় উভয় পক্ষের লোকজন কম বেশি আহত হয়।
এ ঘটনায় আবুল বশর বাদী হয়ে চকরিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এটি তদন্ত দেয়া হয় হারবাং পুলিশ ফাঁড়ির তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক মাহতাবুর রহমানকে। তদন্তের এক পর্যায়ে মারামারির ঘটনায় আবুল বশর পরিবার আহত হয়ে আর্থিকভাবে কিছুটা ক্ষতির সম্মুখীন হয়। উভয় পক্ষের সম্মতিতে আপোষ মিমাংসার জন্য বিবাদী পক্ষের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ ১২ হাজার টাকা জামানত গ্রহণ করেন বিচার মিমাংসার কাজে নিয়োজিত বিচারক দারুসসালাম রফিক,
 সামসুদ্দিন, সাহাদত হোসেন সহ কয়েকজন বিচারক। ঘটনার কয়েক মাস অতিবাহিত হলেও অদ্যবদি বিচারকগণ ওই ক্ষতিপূরণের টাকা পরিশোধ না করে কালক্ষেপন করতে থাকে বলে অভিযোগ আবুল বশরের।
এ বিষয়ে বিচারক দারুসসালাম রফিক বলেন, ক্ষতিপূরণের টাকাগুলো আমার কাছে জমা আছে। উক্ত শালিসি বৈঠকে সীমানা নির্ধারণ হওয়ার পর বাদী ক্ষতিপূরণের টাকা পাবে বলে উভয় পক্ষের সম্মতিতে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিরোধীয় বসত ভিটের সীমানা এখনো নির্ধারণ না হওয়ায় টাকা গুলো পরিশোধ করা হয়নি বাদীকে।
বিষয়টি চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাকের মুহাম্মদ যুবায়েরকে অবহিত করলে, তিনি উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে ইন্সপেক্টর মাহতাবুর রহমানের মাধ্যমে আবুল বশরকে টাকাগুলো দিয়ে দিতে নির্দেশ দেন।
চকরিয়া সার্কেলের এএসপি মোঃ তফিকুল আলম বলেন, অভিযোগের ভিত্তিতে ইন্সপেক্টর মাহতাবসহ উভয় পক্ষের সাথে কথা বলে জানা যায়, উক্ত বিচারের ঘটনায় ইন্সপেক্টর মাহতাবের কাছে কোনধরনের টাকা পয়সা জমা দেওয়া হয়নি।
ক্ষতিপূরণ বাবদ ধার্য্যকৃত টাকা বিচারক দারুসসালাম রফিকের হাতেই রয়েছে। দ্রুত সীমানা বিরোধ সামাধান করে জমাকৃত টাকাগুলো বাদী আবুল বশরকে যথাযথ ভাবে বুঝিয়ে দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews