1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
রাজনীতিতে জোট সংস্কৃতির মনোয়নে উন্নয়ন বঞ্চিত সংশ্লিষ্ট আসনের জনগণ
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
*ঝিনাইদহে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে স্যালাইন ও ঠান্ডা খাবার পানীয় বিতরণ* বাকেরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বাদশার ব্যাপক গণসংযোগ। সাভার উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ভিজিডি কাড না দেওয়ায় সৈয়দপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও পথসভা নৈতীক স্খলন ও সিমাহীন আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারনের দাবীতে \ সংবাদ সম্মেলন টেলিভিশন ক্যামেরা র্জানালিস্ট অ্যাসোসয়িশেন (টিসিএ) নেতৃত্বে   সোহলে ও জুয়েল কলাতিয়া বাজারের যানজট ও ফুটপাত দখল মুক্ত করলেন কলাতিয়া পুলিশ ফাঁড়ি “বাংলাদেশ সূফী ফাউন্ডেশন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রমজান মাসে যাত্রা শুরু করবে” নীলফামারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নীলফামারী টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের আহবায়ক কমিটি গঠন

রাজনীতিতে জোট সংস্কৃতির মনোয়নে উন্নয়ন বঞ্চিত সংশ্লিষ্ট আসনের জনগণ

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৩, ৮.৪৬ পিএম
  • ১১৩ বার পঠিত
  • আলতাফ হোসেন অমি :

বাংলাদেশে দুইটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল যাদের ভোট প্রায় ৭৫ %। বাকী ৪২টি দলের ভোট মাত্র ২৫%। বর্তমান প্রেক্ষাপটে দুইটি দল ছাড়া জাতীয় সংসদে এককদলের কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচন করে পাস করে আসা দুঃসাধ্য। আন্দোলন সংগ্রামে সাধারণত ২টি দলই নেতৃত্ব দেয় এবং শরীকরা থাকে সহযোগী হিসেবে। ২টি দলের একে অন্যকে প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে ফলে একদল অন্যকে ছাড় দিতে নারাজ। এক্ষেত্রে সহযোগী দলগুলো থাকে কিছুটা নিরাপদে এবং তারা সেফ সাইডে খেলে। নির্বাচনের পূর্বে এরা জাগ্রত হয়ে ফ্রন্টে আসে এবং আসনের জন্য দরকষাকষি করে এবং কিছু আসনে নমিনেশন বাগিয়ে নেয়। এইসব আসনে তাদের নিজেদের ৫-৭% ভোট নিয়ে ঐ দুই দলের ভোট ব্যাংকের সহযোগিতায় পাস করে যায়। পাস করার পরে তারা ভাবে আমরা জোটবদ্ধ হয়ে পাস করেছি, এই সমর্থনতো আমার নয়। আবার ইলেকশন আসবে জোটগতভাবে নমিনেশন পাবো, এমপি হবো। এদের জনগণের কাছে কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এরা জগদ্দল পাথরের মতো জনগণের উপর চেপে বসে। জনগণ কেন্দ্রে নেতৃত্বদানকারী মূল দলগুলোর উপর ক্ষ্যাপা থাকে এবং যতো দোষ সব নন্দঘোষের উপর বর্তায়। অন্যদলের কাঁধে ভর করা এইসব এমপিরা এলাকার উন্নয়নে কাজ করাকে প্রাধান্য না দিয়ে নিজের আখের গুছাতে ব্যস্ত থাকে এবং নিজের সমর্থনকারীদের সহযোগিতা করে। এরকম অবহেলিত আসন অনেক আছে যেখানে ভোটাররা প্রধান দলগুলোর নিজস্ব প্রার্থীর মনোয়ন চায়। এসব আসনে যুগের পর যুগ দলের জন্য কাজ করেও অনেক কেন্দ্রীয় নেতা শুধুমাত্র জোটের কারণে নমিনেশন বঞ্চিত হয়।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী বাছাই সঠিক না হলে এসব অগ্রহণযোগ্য প্রার্থী পাস করে আসবে বলে মনে হয় না। যে কারণে জোটবোদ্ধ হয়ে নির্বাচন করবে বলে বড় দলগুলো চিন্তা করছে তা এবার সফল হবে বলে মনে করে না সুধীমহল। এ প্রসঙ্গে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চেয়ারম্যান ও নড়াইল-২ আসনে মিডিয়া কোটায় মনোয়ন প্রত্যাশি লায়ন নূর ইসলাম সহমত পোষণ করেন এবং জোট সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে সব শ্রেণি পেশার রাজনীতিবীদ থেকে যোগ্য প্রার্থীকে নমিনেশন দেয়ার অভিমত প্রকাশ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews