1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
আমি জীবনটা বাংলার মানুষের জন্য বিলিয়ে দিতে এসেছি : প্রধানমন্ত্রী
রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:১২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
*ঝিনাইদহে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে স্যালাইন ও ঠান্ডা খাবার পানীয় বিতরণ* বাকেরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বাদশার ব্যাপক গণসংযোগ। সাভার উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ভিজিডি কাড না দেওয়ায় সৈয়দপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও পথসভা নৈতীক স্খলন ও সিমাহীন আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারনের দাবীতে \ সংবাদ সম্মেলন টেলিভিশন ক্যামেরা র্জানালিস্ট অ্যাসোসয়িশেন (টিসিএ) নেতৃত্বে   সোহলে ও জুয়েল কলাতিয়া বাজারের যানজট ও ফুটপাত দখল মুক্ত করলেন কলাতিয়া পুলিশ ফাঁড়ি “বাংলাদেশ সূফী ফাউন্ডেশন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রমজান মাসে যাত্রা শুরু করবে” নীলফামারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। নীলফামারী টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিষ্ট এসোসিয়েশনের আহবায়ক কমিটি গঠন

আমি জীবনটা বাংলার মানুষের জন্য বিলিয়ে দিতে এসেছি : প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১১ জুন, ২০২০, ২.০২ পিএম
  • ২৩৪ বার পঠিত

নিউজ ডেস্ক:

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনার সময় অনেক দেশ বাজেট দিতে পারছে না। কিন্তু আমরা একদিকে যেমন করোনা মোকাবিলা করবো, পাশাপাশি আমরা দেশের মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা নিশ্চিত করবো। তারা যেন কষ্ট না পায় সেজন্য যা যা করণীয় করে যাবো। আমি তো এখানে বেঁচে থাকার জন্য আসিনি। আমি তো জীবনটা বাংলার মানুষের জন্য বিলিয়ে দিতে এসেছি, এটাতে তো ভয় পাওয়ার কিছু নেই। ভয়ের কী আছে!

আজ বুধবার জাতীয় সংসদে শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসে মরি, গুলি খেয়ে মরি, অসুস্থ হয়ে মরি, মরতে একদিন হবেই। এই মৃত্যু যখন অবধারিত সেটাতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। আমি ভয় পাইনি। কখনো ভয় পাবো না। আমি যখন বাংলাদেশে ফিরে আসি, সেটা ছিল সেই বাংলাদেশ, যেখানে আমার বাবা, ভাই, বোন, শিশু ভাইটিকে পর্যন্ত হত্যা করা হয়েছিল। আমাদের পরিবারের বহুজনের সদস্য বুলেটবিদ্ধ, আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মী বুলেটবিদ্ধ বা স্প্লিন্টার নিয়ে বেঁচে আছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে সবারই কাজ করার সুযোগ ছিল না। যারা নিয়মিত চাকরির বেতন পেতেন তার বাইরে কিছু লোক থাকেন, যারা ছোটখাট কাজ করে খান, ব্যবসা করে খান, এমন প্রতিটি মানুষের খবর নিয়ে নিয়ে তাদের ঘরে ঘরে খাবার দেয়ার ব্যবস্থা করি। এমনকি রিকশার পেছনে যারা আর্ট করে, সাংস্কৃতিককর্মী, তাদেরকে কিছু সরকারিভাবে, কিছু আমাদের ত্রাণ তহবিল থেকে সাহায্য-সহযোগিতা করেছি। আর্টিস্ট বা শিল্পী কিংবা শিল্পীদের সহযোগিতা করে যারা, তাদের কথা কেউ ভাবে না। এই ভাবনাটা কিন্তু আমার নিজের না, সত্যিকারের কথা বলতে কি- এটা শেখ রেহানার চিন্তা। সে-ই কিন্তু খুঁজে খুঁজে তাদের সাহায্য দেয়ার ব্যবস্থা করেছে।

তিনি বলেন, আল্লাহ জীবন দিয়েছেন, একদিন সে জীবন নিয়ে যাবেন। আর আল্লাহ মানুষকে কিছু কাজ দেন। সেই কাজটুকু যতক্ষণ পর্যন্ত শেষ না হবে ততক্ষণ হয়তো আমি কাজ করে যাব। যখন কাজ শেষ হয়ে যাবে, সময় শেষ হবে, তখন আমি চলে যাব। তাই এই নিয়ে চিন্তার কিছু নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews