1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
ইয়াও মিং: যাকে না চিনেও চিনি আমরা
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ১২:১৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নৈতিক স্খলন ও আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে  বিক্ষাোভ ও পথসভা  *ঝিনাইদহে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে স্যালাইন ও ঠান্ডা খাবার পানীয় বিতরণ* বাকেরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বাদশার ব্যাপক গণসংযোগ। সাভার উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ভিজিডি কাড না দেওয়ায় সৈয়দপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও পথসভা নৈতীক স্খলন ও সিমাহীন আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারনের দাবীতে \ সংবাদ সম্মেলন টেলিভিশন ক্যামেরা র্জানালিস্ট অ্যাসোসয়িশেন (টিসিএ) নেতৃত্বে   সোহলে ও জুয়েল কলাতিয়া বাজারের যানজট ও ফুটপাত দখল মুক্ত করলেন কলাতিয়া পুলিশ ফাঁড়ি “বাংলাদেশ সূফী ফাউন্ডেশন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রমজান মাসে যাত্রা শুরু করবে” নীলফামারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

ইয়াও মিং: যাকে না চিনেও চিনি আমরা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১, ১২.৪৪ এএম
  • ১৯৮ বার পঠিত

হাবিবুল্লাহ পেকুয়া প্রতিনিধি
ইয়াও মিং। একজন সফল চাইনিজ অ্যাথলেট। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান মিং বিখ্যাত তার উচ্চতার কারণে! ৭ ফিট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার মিংয়ের রক্তেই রয়েছে বাস্কেটবল খেলা। বাবা মা দুজনই পেশাদার বাস্কেটবলার ছিলেন। মজার ফ্যাক্ট, অস্বাভাবিক উচ্চতাও তার জিনগত! বাবার হাইট ৬ ফিট ৭, মায়ের ৬ ফিট ৩!

২০০২ সালে এনবিএতে (ন্যাশনাল বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন) ‘হাউস্টন রকেটের’ হয়ে অভিষিক্ত হন। ইয়াও যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের একমাত্র খেলোয়াড় যিনি পাঁঁচবার এনবিএর অলস্টার টিমে স্থান পেয়েছেন। চাইনিজ বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন (সিবিএ) তাকে তাদের হল অব ফেমেও জায়গা দিয়েছে। ইয়াও এনবিএর ইতিহাসের তারসময়ের সবচে লম্বা এবং চতুর্থ সর্বোচ্চ উচ্চতার খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। আয় এবং জনপ্রিয়তায় টানা ছয়বার ঠাঁই মিলেছে ফোর্বস ম্যাগাজিনের চাইনিজ সেলিব্রেটির ছোট্ট তালিকায়।

তার অবসর ঘোষণায় চীনা সোশ্যাল সাইটে আসা প্রায় দেড় মিলিয়ন মন্তব্যই প্রমাণ করে তার আবেদন ও জনপ্রিয়তা।

বাস্কেটবল অঙ্গনে ইয়াও মিং এক সুপরিচিত নাম হলেও আমাদের দেশে তিনি অচেনা। বাংলাদেশে বাস্কেটবল তেমন জনপ্রিয় নয় বলে তাঁকে না চেনাটাই স্বাভাবিক। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার, আমরা সকলেই তাঁকে চিনি। ২০১০ সালে এক ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তার এক সাংবাদিক বন্ধু’র তোলা ছবি যা পরবর্তীতে একজন চাইনিজ কার্টুনিস্টের ছোঁয়ায় পায় ভিন্নরূপ। ওই ছবিটি ফেসবুকে গিয়ে ভাইরাল হতে সময় নেয়নি! আমাদের কাছে হাসির খোরাক হলেও ইয়াও মিং আপন আলোয় উদ্ভাসিত নক্ষত্র যার রয়েছে যশ, খ্যাতি, প্রতিপত্তি এবং সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ, মানবিক গুণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews