1. dailysurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
রমেকে নানা অনিয়ম পদোন্নতি নিয়ে অফিস সহায়ক হলেন প্রশাসনিক কর্মকর্তা
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৬:৩৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নৈতিক স্খলন ও আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে  বিক্ষাোভ ও পথসভা  *ঝিনাইদহে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে স্যালাইন ও ঠান্ডা খাবার পানীয় বিতরণ* বাকেরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বাদশার ব্যাপক গণসংযোগ। সাভার উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ভিজিডি কাড না দেওয়ায় সৈয়দপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও পথসভা নৈতীক স্খলন ও সিমাহীন আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারনের দাবীতে \ সংবাদ সম্মেলন টেলিভিশন ক্যামেরা র্জানালিস্ট অ্যাসোসয়িশেন (টিসিএ) নেতৃত্বে   সোহলে ও জুয়েল কলাতিয়া বাজারের যানজট ও ফুটপাত দখল মুক্ত করলেন কলাতিয়া পুলিশ ফাঁড়ি “বাংলাদেশ সূফী ফাউন্ডেশন পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে রমজান মাসে যাত্রা শুরু করবে” নীলফামারীতে উৎসবমুখর পরিবেশে চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে।

রমেকে নানা অনিয়ম পদোন্নতি নিয়ে অফিস সহায়ক হলেন প্রশাসনিক কর্মকর্তা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৬ জানুয়ারী, ২০২২, ৬.২৯ পিএম
  • ২১৯ বার পঠিত

রেখা মনি, নিজস্ব প্রতিবেদক;
রংপুরে স্বাস্থ্যের বিভাগীয় পরিচালকের কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা ফজলুল হক। রংপুর মেডিকেল কলেজের অফিস সহায়ক পদে চাকরি নেন তিনি।
সরকারি চাকরি বিধি ভঙ্গ করে এই চেয়ারে বসলেও এর দায় পদোন্নতি বোর্ডের উপর চাপিয়ে তিনি বলছেন, ‘পদোন্নতি নিজে নেননি, দিয়েছে পদোন্নতি বোর্ড।’
সার্ভিস বুক অনুযায়ী, ১৯৯৭ সালের ২৭ মে রংপুর মেডিকেল কলেজে অফিস সহায়ক পদে যোগ দেন ফজলুল হক। ২০০৪ সালের ১০ জুন অফিস এসিস্ট্যান্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর, ২০০৯ সালের ১ নভেম্বর স্টোরকিপার, ২০১২ সালের ৪ নভেম্বর হেড অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসাবে পদোন্নতি পান।
নন-মেডিকেল কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী আর কোনো পদন্নোতির সুযোগ না থাকলেও ২০১৫ সালের ২৯ ডিসেম্বর একই প্রতিষ্ঠানের সচিবের চেয়ারে বসেন চলতি দায়িত্ব পেয়ে। এসময় কলেজটিতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে।
এরপর ২০১৯ সালের ৩ মার্চ অ্যাডমিনিস্টেটিভ অফিসার হিসাবে রংপুরের বিভাগীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তার কার্যালয়ে বদলি হন।
পদোন্নতিতে বিধিমালা লঙ্ঘণ হয়ে থাকলে এর দায় তার নয়, বরং দায় পদোন্নতি বোর্ডের বলে মন্তব্য করেছেন ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘পদোন্নতি নিজে নেননি, দিয়েছে পদোন্নতি বোর্ড।’
এ বিষয়ে কথা বলতে নানাভাবে যোগাযোগের চেষ্টা করেও বিভাগীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাকিউল ইসলামকে পাওয়া যায়নি।
তবে এই বিষয়টি অবগত হওয়ার পর মন্ত্রণালয়ে অবগত করেছেন বলে দাবি করে পুরো বিষয়টির তদন্ত এবং দোষী ব্যক্তির শাস্তি হওয়া উচিত বলে জানিয়েছেন রংপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. নূরন্নবী লাইজু।
সম্প্রতি ২০০৮ সালের স্বাস্থ্য বিভাগীয় নন-মেডিকেল নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী ১০ম গ্রেডের প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসাবে পদোন্নতির জন্য ১১তম গ্রেডের যোগ্য ফিডার কর্মচারীদের যে তালিকা করা হয়েছে, সেখানে ফজলুল হকের পদোন্নতি বিধি বহির্ভূত বলে মন্তব্য করা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে তার ২০২০ সালের এসিআর না থাকার কথা ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews