1. dainiksurjodoy24@gmail.com : admin2020 : TOWHID AHAMMED REZA
  2. editor@surjodoy.com : Daily Surjodoy : Daily Surjodoy
খুমেকে করোনা সনদ জালিয়াতির সত্যতা মিলেছে
সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ০৮:০৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
“প্রিন্ট বনাম ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া: সাংবাদিকদের উপর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব” রাজধানীর মিরপুরে পত্রিকার আড়ালে চলছে অবৈধ রিক্সা বাণিজ্য। হারিয়েছে সাভার উপজেলার চেয়ারম্যান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দ্বিতীয়বার হলেন রাজীব নৈতিক স্খলন ও আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে  বিক্ষাোভ ও পথসভা  *ঝিনাইদহে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে স্যালাইন ও ঠান্ডা খাবার পানীয় বিতরণ* বাকেরগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বাদশার ব্যাপক গণসংযোগ। সাভার উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ২ জনসহ মোট ১১ প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন ভিজিডি কাড না দেওয়ায় সৈয়দপুর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ও পথসভা নৈতীক স্খলন ও সিমাহীন আর্থিক অনিয়মের প্রতিবাদে সৈয়দপুর পৌর মেয়রের অপসারনের দাবীতে \ সংবাদ সম্মেলন

খুমেকে করোনা সনদ জালিয়াতির সত্যতা মিলেছে

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২২ জুলাই, ২০২০, ১২.১০ এএম
  • ২০৩ বার পঠিত

খুলনায় করোনা সনদ জালিয়াতির ঘটনায় প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি। এ ঘটনায় জেলা প্রশাসক বরাবর পুলিশি ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে কমিটি।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইউসুফ আলী সোমবার (২০ জুলাই) বিকেলে জেলা প্রশাসক বরাবর তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।

এর আগে ‘খুলনা মেডিকেলে বিক্রি হচ্ছে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট!’ এ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। করোনা পরীক্ষার ভুয়া সার্টিফিকেট দেয়ার সঙ্গে জড়িত রিজেন্ট ও জেকেজি নিয়ে দেশজুড়ে যখন লঙ্কাকাণ্ড তখন খুলনায় করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট বিক্রির খবর প্রকাশের পর নড়েচড়ে বসে প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) দুপুরে করোনা সার্টিফিকেট জালিয়াতির ঘটনায় পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে জেলা প্রশাসন। কমিটিতে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট, ডেপুটি সিভিল সার্জন, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, জেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালের পরিচালকের একজন প্রতিনিধি তদন্ত করেন। তিন কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন জমা দেয়ার কথা থাকলেও একদিন পর সোমবার বিকেলে প্রতিবেদন জমা দেয়া হলো।

জানা গেছে, খুমেক হাসপাতালের আউট সোর্সিং কর্মচারী (লিফটম্যান) নওশাদ টাকার বিনিময়ে মহানগরীর বিকে রায় ক্রস রোডের তানিয়া বেগমকে নমুনা আইডি কেএমসি-২০০২৩ এবং পশ্চিম বানিয়াখামার এলাকার শামীম আহমেদকে নমুনা আইডি কেএমসি-১৯০৩১ তে নেগেটিভ সার্টিফিকেট দিয়েছেন। কিন্তু প্রকৃত নমুনা পরীক্ষায় তারা দুইজনই করোনা পজিটিভ। তাদের যে আইডির মাধ্যমে নেগেটিভ সার্টিফিকেট দেয়া হয়েছিল তাও ভুয়া প্রমাণিত হয়েছে।

কমিটির সদস্য ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. সাইদুর রহমান বলেন, আমরা তদন্ত শেষ করে জেলা প্রশাসক বরাবর প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছি। এ বিষয়ে পুলিশি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সুপারিশ করেছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..

Comments are closed.

© All rights reserved  2020 Daily Surjodoy
Theme Customized BY CreativeNews